বাংলাদেশের সী’মান্তর’ক্ষী বাহিনী বিজিবি অভিনব উপায়ে কুরআন শরীফের ভেতরে করে পাচারের সময় মা’দকের একটি চালান আ’টক করেছে। পাশাপাশি এই ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অ’ভিযোগে তিন ব্যক্তিকে গ্রে’ফতার করা হয়েছে। টেকনাফে বিজিবির ২য়ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল মো. আছাদুদ জামান চৌধুরী বিবিসিকে জানান, গভীর রাতে মি’য়ানমারের দিক থেকে আসা একটি নৌকা বড়ইতলী
এলাকায় এসে পৌঁছালে বিজিবির একটি টহল দল তাদের চ্যালেঞ্জ করে। এসময় কিছু লোক পালিয়ে যেতে সক্ষম হলেও বিজিবি সৈন্যরা তিনজনকে আ’টক করেন। এদের একজনের দেহ তল্লা’শি করার সময় এক কপি কোরান খুঁজে পাওয়া যায়। সেই কোরান খুলে দেখা যায় যে কোরানের ভেতরে কে’টে সেখানে ১৫ হাজার ইয়াবা বাড়ি লুকানো রয়েছে। আ’টক ইয়াবার মূল্য প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা হবে বলে ওয়াকিবহাল মহল মনে করছে।
চোরাচালানিরা আমাদের ধর্মীয় অনুভূতিকে ব্যবহার করার চেষ্টা চালায়,” বলছিলেন লে.কর্নেল মো. আছাদুদ জামান চৌধুরী, “আমাদের সৈন্যরা কোরানের প্রতি শ্রদ্ধাবশত: তা পরীক্ষা করবেনা বলেই চোরাচালানিরা মনে করেছিল।” তিনি বলেন, চোরাচালানের মাধ্যম হিসেবে কোরানের মত ধর্মীয় বস্তু ব্যবহার কক্সবাজার এলাকায় নতুন কোন ঘটনা নয়।