বয়স হয়েছে ৯০। ১৯৭৩ সালে এই বৃদ্ধা একটি স্বাস্থ্যসেবা ও পরিবার পরিকল্পনা ওপর ভিত্তি করে পড়াশোনা করেছিলেন। ঠিক যখন সন্ধ্যে হয় তখন
প্রত্যেকটা গ্রামে ঘুরে তিনি রোগী দেখার জন্য বেড়িয়ে পড়েন।প্রায় ৪৭ বছর ধরে তিনি এই কাজের সঙ্গে যুক্ত, এবং এই কাজের মধ্যে দিয়ে তিনি বাকি জীবনটাও কাটিয়ে দিতে চান বলে জানান।
জানা যায় যে এই বৃদ্ধা সাইকেল নিয়ে এ গ্রাম থেকে ও গ্রামে যান রোগীর সেবা করবেন বলে। যখনই খবর পান গ্রামের কেউ অ’সুস্থ তখনই তিনি সাইকেল নিয়ে এটাই তিনি জানান। জানা যায় তার নাতি-নাতনিরা তাকে অজস্রবার বারণ করে এই কাজ না করার জন্য, কিন্তু কে শোনে কার কথা।
তিনি চেষ্টা করেন রোগীর রোগ নিরাময় করতে, কিন্তু অনেক সময় তিনি যদি না পারে , তাহলে তাদেরকে ভালো হাসপাতা’লে যোগাযোগ করার বুদ্ধি দিয়ে থাকেন।
এই বৃদ্ধা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে রোগের চিকিৎসা করেন। তিনি যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন পর্যন্ত এই রকম সেবা সকলকে করে যাবেন বলে জানান।